ঢাকা ০৫:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪

৮১ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করলো বাংলাদেশ

ক্রীড়া প্রতিবেদক
০৭:২৭:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪


বৃষ্টি বিঘ্নিত তৃতীয় দিনের খেলা শেষ হলো আলোক স্বল্পতার কারণে। এমনিতেই বৃষ্টির কারণে বেশ কিছুক্ষণ খেলা হয়নি। তারওপর, শেষ বিকেলে আলোক স্বল্পতা। ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফট শেষ পর্যন্ত তৃতীয় দিনের খেলা শেষ বলে ঘোষণা দিতে বাধ্য হন।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষ হওয়ার সময় বাংলাদেশের রান ৭ উইকেট হারিয়ে ২৮৩। টাইগারদের জন্য স্বস্তির, ইনফর্ম ব্যাটার মেহেদী হাসান মিরাজ ৮৭ রান নিয়ে রয়েছেন উইকেটে। বাংলাদেশ দলের লিড দাঁড়িয়েছে ৮১ রানের।

বৃষ্টি এবং আলোকস্বল্পতার কারণে সারাদিনে খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে কেবল ৫৭.৫ ওভার। অর্থাৎ ৩২.১ ওভারের খেলা হয়নি। পূর্ণাঙ্গ দিনের খেলা অনুষ্ঠিত হলে হয়তো বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যেতে পারতো। হয়তো খেলা শেষও হতে পারতো।

প্রথম ইনিংসে ২০২ রান পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করতে হয়েছিলো বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় দিনই আশা জাগিয়েছিলেন ব্যাটাররা যে, এবার হয়তো কিছু হবে। ৩ উইকেটে ১০১ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামে মাহমুদুল হাসান জয় এবং মুশফিকুর রহিম।

৩৮ রানে থাকা জয় ৪০ রানে এবং ৩১ রানে থাকা মুশফিক ৩৩ রানে আউট হয়ে গেলেও বাংলাদেশকে স্বপ্ন দেখাতে থাকেন মেহেদী হাসান মিরাজ এবং অভিষিক্ত জাকের আলী অনিক।

দিনের খেলা শেষ হওয়ার আগে বৃষ্টিতে বন্ধ হয়েছিলো খেলা। দুপুর দেড়টার দিকে বাংলাদেশ দলের স্কোর যখন ৭ উইকেটে ২৬৭ রান, তখন বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হয়। বিকেল ৩টা নাগাদ খেলা শুরু হলে খুব বেশিক্ষণ আর খেলা হয়নি। মাত্র ৫ ওভার হওয়ার পরই দিনের খেলা শেষ হয়ে যায়।

এর আগে ১১২ রানে পড়েছিল ৬ উইকেট। ইনিংস হার এড়াতে তখনও দরকার ৯০ রান। সেই কঠিন মুহূর্তে দাঁড়িয়ে দুর্দান্ত জুটি গড়েন মেহেদী হাসান মিরাজ আর অভিষিক্ত জাকের আলী।

তৃতীয় দিনে মাহমুদুল হাসান জয় আর মুশফিকুর রহিম সকালটা শুরু করেছিলেন বেশ দেখেশুনে। প্রথম আধ ঘণ্টা কাটিয়েও দিয়েছিলেন তারা। এরপর কাগিসো রাবাদার এক ওভারে জোড়া শিকার দুজন।

৪০ রান করে জয় দিলেন প্রথম স্লিপে ক্যাচ, এক বল পর বোল্ড মুশফিকুর রহিম (৩৪)। এরপর লিটন দাস ক্রিজে এসে বরাবরের মতো দারুণ এক বাউন্ডারি হাঁকিয়ে বাজেভাবে আউট (৭)।

৩ উইকেটে ১০৫ থেকে ৬ উইকেটে ১১২ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। ৭ রানের মধ্যে তিন স্বীকৃত ব্যাটারকে হারিয়ে ইনিংস পরাজয়ের শঙ্কাতেই পড়ে যায় বাংলাদেশ। সেখান থেকে মেহেদী হাসান মিরাজ আর জাকের আলী দলকে টেনে তোলার দায়িত্ব কাঁধে নেন।

ঘরোয়া ক্রিকেটে পরীক্ষিত পারফরমার। ৪১-এর ওপর ব্যাটিং গড় জাকের আলীর। পারফর্ম করে দলে ঢোকা এই ব্যাটার নিজের সামর্থ্যের জানান দিলেন ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্টেই।

দলের বিপদের মুখে মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়ে গড়লেন লড়াকু এক জুটি। ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্টে তুলে নিলেন হাফসেঞ্চুরিও। ভীষণ ধৈর্যের পরীক্ষা দেওয়া জাকের ১০২ বলে করেন ফিফটি। ডেন পিটকে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে পঞ্চাশের ঘর ছুঁয়েছেন ডানহাতি এই ব্যাটার।

তবে ফিফটির পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি জাকের। কেশভ মহারাজের ঘূর্ণিতে প্যাডে বল লেগে যায় তার, আম্পায়ার আঙুল তুলে দেন। রিভিউ নিয়েও কাজ হয়নি। ১১১ বলে ৭ বাউন্ডারিতে ৫৮ করে ফেরেন জাকের। জাকেরের আউটে ভেঙেছে মিরাজের সঙ্গে ১৩৮ রানের প্রতিরোধগড়া জুটি।
এর আগে ৩ উইকেটে ১০১ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শেষ করেছিল বাংলাদেশ । জয় ৩৮ আর মুশফিকুর রহিম ৩১ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। বাংলাদেশ পিছিয়ে ছিল ১০১ রানে।

২০২ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ৪ রানে দুটি উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ৭ বলে মাত্র ১ রান করে ফেরত যান ওপেনার সাদমান। এরপর ৩ বলে ০ রানে আউট হন মুমিনুল হক।

দুই বাঁহাতিকেই ফেরান দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার কাগিসো রাবাদা। তৃতীয় ওভারের প্রথম ও চতুর্থ বলে তাদেরকে সাজঘরের পথ দেখান ডানহাতি প্রোটিয়া পেসার।

সাদমান ক্যাচ তোলেন শর্ট লেগে টনি ডি জর্জির হাতে। আর মুমিনুল খোঁচা দিয়ে ধরা পড়েন তৃতীয় স্লিপে ফিল্ডিং করা উইয়ান মুলদারের হাতে।

প্রথম ইনিংসেও ব্যর্থ ছিলেন সাদমান আর মুমিনুল। ডাক (৪ বলে ০) মেরেছিলেন সাদমান। মুমিনুল আউট হয়েছিলেন ৪ রানে।

বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর দৃষ্টিকটু আউটের নজির ভুরি ভুরি। ভালো খেলতে খেলতে অনেক সময়ই দেখা যায়, খুবই সাধারণ একটি বলে উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসেন।

মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চলতি প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে করেছিলেন ৭। দ্বিতীয় ইনিংসে তার উইলো থেকে এলো ২৩ রান। কেশভ মহারাজের ঘূর্ণি ডিফেন্ড করতে গিয়েও পারেননি শান্ত। সরাসরি পা দিয়ে বল আটকে দেন। আম্পায়ার আঙুল তুলে দিতে ভুল করেননি।

৪৯ বলে ২ বাউন্ডারিতে ২৩ রান করেন শান্ত। তার আগে জয়কে নিয়ে ৯৮ বলে ৫৫ রানের জুটি গড়েছিলেন তিনি।

মঙ্গলবার শেরে বাংলাায় ৬ উইকেটে ১৪০ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরপর কাইল ভেরেইনের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে প্রথম ইনিংসে ৩০৮ রান করে অলআউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৪৪ বলে ১১৪ রানের ইনিংস খেলেন ভেরেইন।

বাংলাদেশের হয়ে ১২২ রান খরচায় ৫ উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম। ৩ উইকেট নেন হাসান মাহমুদ ও ২টি উইকেট শিকার করেন মেহেদী হাসান মিরাজ।

এর আগে ব্যাটিং ব্যর্থতায় প্রথম ইনিংসে মাত্র ১০৬ রানে অলআউট হয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

৮১ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করলো বাংলাদেশ

আপডেট সময় ০৭:২৭:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪


বৃষ্টি বিঘ্নিত তৃতীয় দিনের খেলা শেষ হলো আলোক স্বল্পতার কারণে। এমনিতেই বৃষ্টির কারণে বেশ কিছুক্ষণ খেলা হয়নি। তারওপর, শেষ বিকেলে আলোক স্বল্পতা। ম্যাচ রেফারি অ্যান্ডি পাইক্রফট শেষ পর্যন্ত তৃতীয় দিনের খেলা শেষ বলে ঘোষণা দিতে বাধ্য হন।

তৃতীয় দিনের খেলা শেষ হওয়ার সময় বাংলাদেশের রান ৭ উইকেট হারিয়ে ২৮৩। টাইগারদের জন্য স্বস্তির, ইনফর্ম ব্যাটার মেহেদী হাসান মিরাজ ৮৭ রান নিয়ে রয়েছেন উইকেটে। বাংলাদেশ দলের লিড দাঁড়িয়েছে ৮১ রানের।

বৃষ্টি এবং আলোকস্বল্পতার কারণে সারাদিনে খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে কেবল ৫৭.৫ ওভার। অর্থাৎ ৩২.১ ওভারের খেলা হয়নি। পূর্ণাঙ্গ দিনের খেলা অনুষ্ঠিত হলে হয়তো বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যেতে পারতো। হয়তো খেলা শেষও হতে পারতো।

প্রথম ইনিংসে ২০২ রান পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করতে হয়েছিলো বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় দিনই আশা জাগিয়েছিলেন ব্যাটাররা যে, এবার হয়তো কিছু হবে। ৩ উইকেটে ১০১ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামে মাহমুদুল হাসান জয় এবং মুশফিকুর রহিম।

৩৮ রানে থাকা জয় ৪০ রানে এবং ৩১ রানে থাকা মুশফিক ৩৩ রানে আউট হয়ে গেলেও বাংলাদেশকে স্বপ্ন দেখাতে থাকেন মেহেদী হাসান মিরাজ এবং অভিষিক্ত জাকের আলী অনিক।

দিনের খেলা শেষ হওয়ার আগে বৃষ্টিতে বন্ধ হয়েছিলো খেলা। দুপুর দেড়টার দিকে বাংলাদেশ দলের স্কোর যখন ৭ উইকেটে ২৬৭ রান, তখন বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হয়। বিকেল ৩টা নাগাদ খেলা শুরু হলে খুব বেশিক্ষণ আর খেলা হয়নি। মাত্র ৫ ওভার হওয়ার পরই দিনের খেলা শেষ হয়ে যায়।

এর আগে ১১২ রানে পড়েছিল ৬ উইকেট। ইনিংস হার এড়াতে তখনও দরকার ৯০ রান। সেই কঠিন মুহূর্তে দাঁড়িয়ে দুর্দান্ত জুটি গড়েন মেহেদী হাসান মিরাজ আর অভিষিক্ত জাকের আলী।

তৃতীয় দিনে মাহমুদুল হাসান জয় আর মুশফিকুর রহিম সকালটা শুরু করেছিলেন বেশ দেখেশুনে। প্রথম আধ ঘণ্টা কাটিয়েও দিয়েছিলেন তারা। এরপর কাগিসো রাবাদার এক ওভারে জোড়া শিকার দুজন।

৪০ রান করে জয় দিলেন প্রথম স্লিপে ক্যাচ, এক বল পর বোল্ড মুশফিকুর রহিম (৩৪)। এরপর লিটন দাস ক্রিজে এসে বরাবরের মতো দারুণ এক বাউন্ডারি হাঁকিয়ে বাজেভাবে আউট (৭)।

৩ উইকেটে ১০৫ থেকে ৬ উইকেটে ১১২ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। ৭ রানের মধ্যে তিন স্বীকৃত ব্যাটারকে হারিয়ে ইনিংস পরাজয়ের শঙ্কাতেই পড়ে যায় বাংলাদেশ। সেখান থেকে মেহেদী হাসান মিরাজ আর জাকের আলী দলকে টেনে তোলার দায়িত্ব কাঁধে নেন।

ঘরোয়া ক্রিকেটে পরীক্ষিত পারফরমার। ৪১-এর ওপর ব্যাটিং গড় জাকের আলীর। পারফর্ম করে দলে ঢোকা এই ব্যাটার নিজের সামর্থ্যের জানান দিলেন ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্টেই।

দলের বিপদের মুখে মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়ে গড়লেন লড়াকু এক জুটি। ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্টে তুলে নিলেন হাফসেঞ্চুরিও। ভীষণ ধৈর্যের পরীক্ষা দেওয়া জাকের ১০২ বলে করেন ফিফটি। ডেন পিটকে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে পঞ্চাশের ঘর ছুঁয়েছেন ডানহাতি এই ব্যাটার।

তবে ফিফটির পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি জাকের। কেশভ মহারাজের ঘূর্ণিতে প্যাডে বল লেগে যায় তার, আম্পায়ার আঙুল তুলে দেন। রিভিউ নিয়েও কাজ হয়নি। ১১১ বলে ৭ বাউন্ডারিতে ৫৮ করে ফেরেন জাকের। জাকেরের আউটে ভেঙেছে মিরাজের সঙ্গে ১৩৮ রানের প্রতিরোধগড়া জুটি।
এর আগে ৩ উইকেটে ১০১ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শেষ করেছিল বাংলাদেশ । জয় ৩৮ আর মুশফিকুর রহিম ৩১ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন। বাংলাদেশ পিছিয়ে ছিল ১০১ রানে।

২০২ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ৪ রানে দুটি উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ৭ বলে মাত্র ১ রান করে ফেরত যান ওপেনার সাদমান। এরপর ৩ বলে ০ রানে আউট হন মুমিনুল হক।

দুই বাঁহাতিকেই ফেরান দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার কাগিসো রাবাদা। তৃতীয় ওভারের প্রথম ও চতুর্থ বলে তাদেরকে সাজঘরের পথ দেখান ডানহাতি প্রোটিয়া পেসার।

সাদমান ক্যাচ তোলেন শর্ট লেগে টনি ডি জর্জির হাতে। আর মুমিনুল খোঁচা দিয়ে ধরা পড়েন তৃতীয় স্লিপে ফিল্ডিং করা উইয়ান মুলদারের হাতে।

প্রথম ইনিংসেও ব্যর্থ ছিলেন সাদমান আর মুমিনুল। ডাক (৪ বলে ০) মেরেছিলেন সাদমান। মুমিনুল আউট হয়েছিলেন ৪ রানে।

বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর দৃষ্টিকটু আউটের নজির ভুরি ভুরি। ভালো খেলতে খেলতে অনেক সময়ই দেখা যায়, খুবই সাধারণ একটি বলে উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসেন।

মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চলতি প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে করেছিলেন ৭। দ্বিতীয় ইনিংসে তার উইলো থেকে এলো ২৩ রান। কেশভ মহারাজের ঘূর্ণি ডিফেন্ড করতে গিয়েও পারেননি শান্ত। সরাসরি পা দিয়ে বল আটকে দেন। আম্পায়ার আঙুল তুলে দিতে ভুল করেননি।

৪৯ বলে ২ বাউন্ডারিতে ২৩ রান করেন শান্ত। তার আগে জয়কে নিয়ে ৯৮ বলে ৫৫ রানের জুটি গড়েছিলেন তিনি।

মঙ্গলবার শেরে বাংলাায় ৬ উইকেটে ১৪০ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরপর কাইল ভেরেইনের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে প্রথম ইনিংসে ৩০৮ রান করে অলআউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৪৪ বলে ১১৪ রানের ইনিংস খেলেন ভেরেইন।

বাংলাদেশের হয়ে ১২২ রান খরচায় ৫ উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম। ৩ উইকেট নেন হাসান মাহমুদ ও ২টি উইকেট শিকার করেন মেহেদী হাসান মিরাজ।

এর আগে ব্যাটিং ব্যর্থতায় প্রথম ইনিংসে মাত্র ১০৬ রানে অলআউট হয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ।

নিউজটি শেয়ার করুন